Gaatchora: সর্ষের মধ্যেই ভুত! সিংহরায়দের ঘর শত্রুকে ধরল খড়ি, গাঁটছড়া জুড়ে যেন মহাপর্ব

আসলে ‘সর্ষের মধ্যেই ভূত’! গাঁটছড়া সদ্যই কাটিয়ে উঠেছে আসন্ন বিপদ। বাড়ির মেয়েরাই পরিবারের অলংকার একথাই প্রমাণ হয়ে যায় গহনা প্রতিযোগিতায়। সাফল্যের মুকুট ওঠে খড়ির মাথায়। দূরত্ব ভুলে কাছাকাছি আসে খড়ি-ঋদ্ধি। বাড়িতে এখন খুশির মেজাজ। ছন্দ পতন হয়েছিল রাহুল – দ্যুতির সম্পর্কে। দ্যুতি এখন আত্মসম্মান বজায় রাখতে এড়িয়ে চলছে রাহুলকে। সবেতেই যেন সুন্দর হারমনি বজায় রয়েছে। কিন্তু শুধু তো যুদ্ধ জয় নয়, শত্রুকেও তো চিহ্নিত করতে হবে। তাই খড়ি এখন লক্ষ্য স্থির রেখে খুঁজে চলেছে ঘরের শত্রুদের।

খড়ির সন্দেহের মুখে দত্ত বাড়ির মেয়ে অয়না। বনি-কুনালের বিয়ের আগে থেকেই সিংহ রায় জুয়েলার্সের দিকে চোখ দত্ত জুয়েলার্সের। সিংহ রায় বাড়িতে থেকে সে তার বাবাকে কোম্পানির গোপন তথ্য দিয়েছে এমন ধারণা বদ্ধমূল খড়ির মনে। প্রমাণ ছাড়াই পরিবারের সদস্যদের সামনেই আয়নার দিকে আঙুল তোলে সে। অয়না সব অস্বীকার করে। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য আত্মপক্ষ সমর্থনে যুক্তি দেন। নিজের পিঠ বাঁচাতে শপথ নেয়, এক সপ্তাহের মধ্যে অয়না ও কুনালের বিয়ে দিলেই, সিংহ রায় পরিবারের আসল শত্রুকে চিনিয়ে দেবে সে। অর্থাৎ নিজে বাঁচতে রাহুল-কিয়ারার মুখোশ খুলে দেবে অয়না। রাহুল কিয়ারা যে শত্রু পক্ষের সঙ্গে যোগসাজশ করে ক্ষতিসাধন করেছে সে কথাই প্রকাশ্যে আনেন।

গাঁটছড়ার গিঁট যত জোরালো হচ্ছে ততই চড়ছে বিপদের পারদ। ঋদ্ধি-খড়ির জোটবদ্ধ হাতে লড়াই দেখতেই মুখিয়ে থাকে দর্শক। এর মাঝেই উঁকি দিচ্ছে নতুন ভিলেন মুখ। এখন এসেছে ‘ডি’। বহু বছর আগে কলকাতা ছেড়ে দুবাই চলে গিয়েছিল সেই ভয়ঙ্কর অপরাধী। কিন্তু সিংহ রায় পরিবারের ক্ষতি সাধনের জন্য ফিরে এসেছে সে। বনি পুলিশকে সহায়তা করছে অপরাধীকে ধরতে। ‘ডি’ কি এত সহজে ধরা দেবেন? সেটা দেখতেই চোখ থাকবে গাঁটছড়ায়।




Back to top button