প্রবল অর্থাভাব, হঠাৎ শিক্ষিকার মাসিক উপার্জন বেড়ে ৭৩ লক্ষ টাকা, উৎস নিজেরই ‘নগ্ন’ ছবি বিক্রি!

টাকার জন্য মানুষ যে কী করতে পারে, তার প্রকৃষ্টতম উদাহরণ হয়তো লস এঞ্জেলসের এই শিক্ষিকা। কোর্টনি টিলিয়া নামক এই শিক্ষিকা নিজেরই নগ্ন ছবি বিক্রি করে প্রতি মাসে উপার্জন করছেন গড়ে ৭৩ লক্ষ টাকারও বেশি! এহেন খবরে স্বভাবতই চক্ষু চড়কগাছ ভারতীয়দের। আন্তর্জাতিক সূত্রের খবর, আমেরিকার লস এঞ্জেলসের বাসিন্দা কোর্টনি আদতে অটিস্টিক বাচ্চাদের একটি স্কুলে শিক্ষিকা ছিলেন। যদিও নয়া ‘পেশা’ অবলম্বনের পর শিক্ষকতা ছেড়েছেন কোর্টনি। টিলিয়ার স্বামীর পেশাও শিক্ষকতা।

জানা যাচ্ছে, স্নাতকোত্তর করার পর সংসার চালানোর জন্য শিক্ষকতায় যোগ দেন দম্পতি। তাঁদের দুই সন্তানও রয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে কোর্টনি স্পষ্ট জানিয়েছেন, “শিক্ষকতা করে যা উপার্জন হয়, তাতে সংসার ঠিকমতো চালানো সম্ভব না। লকডাউনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। অতিরিক্ত উপার্জনের কথা ভাবতে ভাবতে ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটারে ছবি শেয়ার করার কথা মাথায় আসে আমার।”

লস এঞ্জেলসের শিক্ষিকা,শিক্ষিকার নগ্ন ছবি বিক্রি,নগ্ন ছবি বিক্রি,সামাজিক মাধ্যমে ছবি বিক্রি,প্রাপ্তবয়স্ক সাইট,প্রাপ্তবয়স্ক সাইটে ছবি বিক্রি,সামাজিক মাধ্যমে নগ্ন ছবি,সোশ্যাল সাইটে নগ্ন ছবি বিক্রি,Nude photo selling,los Angeles teacher,teacher's nude photo selling news,nude photo news,photos in adult site,photo selling in adult sites

শুধুমাত্র সোশ্যাল সাইটে ছবি পোস্ট করেই কি সম্ভব এত বিপুল অর্থ উপার্জন করা? উত্তর দেন কোর্টনি। প্রাক্তন শিক্ষিকার মতে, “এই দুই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অ্যাকাউন্ট খুলি। সেখানে নিজের নগ্ন ছবি পোস্ট করা শুরু করি।” এরপরই তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যায় ঘটে বিস্ফোরণ! ফলোয়ারের পরিমাণ দেখে প্রাপ্তবয়স্কদেরওয়েবসাইটে ‘সাবস্ক্রিপশন প্রোফাইল’ তৈরি করেন কোর্টনি।

লস এঞ্জেলসের শিক্ষিকা,শিক্ষিকার নগ্ন ছবি বিক্রি,নগ্ন ছবি বিক্রি,সামাজিক মাধ্যমে ছবি বিক্রি,প্রাপ্তবয়স্ক সাইট,প্রাপ্তবয়স্ক সাইটে ছবি বিক্রি,সামাজিক মাধ্যমে নগ্ন ছবি,সোশ্যাল সাইটে নগ্ন ছবি বিক্রি,Nude photo selling,los Angeles teacher,teacher's nude photo selling news,nude photo news,photos in adult site,photo selling in adult sites

বর্তমানে ‘অনলিফ্যানস’ নামক অ্যাডাল্ট সাইটে প্রোফাইল রয়েছে কোর্টনির। এই সাইটেই নিজের নগ্ন ছবি বিক্রি করে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছায় কোর্টনির নাম। এঞ্জেলসের মহিলার দাবি, “বর্তমানে মাসে আমি ৭৩ লক্ষ টাকা উপার্জন করি, যা শিক্ষিকা হয়ে সম্ভব হত না কোনওদিনই!”

শিক্ষকতা ছেড়ে দিলেও একজন প্রাক্তন শিক্ষিকা হিসেবে এহেন কাজ করা কি উচিত? আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী এবং প্রাক্তন স্কুলের সহকর্মীরা এ প্রশ্ন তুলছে বারংবার। যদিও সমালোচনায় কান দিতে নারাজ কোর্টনি। “এই কাজের জন্য আমার স্বামীর পূর্ণ সমর্থন পেয়েছি। আর এটাই আমার কাছে যথেষ্ট।”




Back to top button