celebrate 2022: চারদিকে চলছে নতুন বছর উদযাপনের আনন্দ, তবে জানেন কি কেন পালন করা হয় এই ১ জানুয়ারি?

প্রত্যুষা সরকার ,কলকাতা: বছরের শেষ। সময়টা ২০২২ কে স্বাগত (celebrate) করার।  সবার মনের মধ্যে একটা হালকা উত্তেজনার নতুন (new) বছরকে ( year )  ঘিরে। ২০২১ (2021 )  এ করোনা (codona) ,প্রিয় মানুষকে হারানো, আর্থিক অভাব, দুঃখ সবকিছু কাটিয়ে আরো একটা সুন্দর বছরের ( year )  অপেক্ষায় মানুষ। নতুন বছরকে ( New year) স্বাগত (welcome) জানাতে ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে গোটা পৃথিবী (world)। চারিদিকে আলোকিত হয়ে উঠেছে উজ্জ্বল আলোয়। আর্থিক এইরকম করে যাতে আলোকিত হয়ে উঠুক সবার জীবন সেটাই প্রার্থনা (pray) করছে সকলে মিলে। আর তাই করোনা (corona)  , মহামারী ও ওমিক্রনের ( omicron ) মধ্যেই নতুন বছর(new year ) নতুন করে স্বপ্ন দেখছে পৃথিবী(world)। তবে জানেন কি সত্যিই কেন আমরা ১ জানুয়ারি ( 1 January) উদযাপন (celebrate) করি?

১ জানুয়ারি কেন উদযাপন করা হয়?,কবে কোথায় নতুন বছরের উদ্ভব হয়েছিল?,রোমে কার নাম অনুসারে জানুয়ারি নামকরণ করা হয়?,রোমে কার নামে ১ জানুয়ারি দিনটি উৎসর্গ করা হয়?,ইউরোপে কে পর জানুয়ারি কে নববর্ষের দিন হিসেবে পনঃপ্রতিষ্ঠিথ করেন?Why is January 1 celebrated?,When and where did the new year originate?,In Rome,after whom is January named?,In whose name is the day January 1 dedicated in Rome?,In Europe,who re-established January as New Year's Day?,2022,Celebrations,Light Night,Epidemic,Corona,Amicron,January 1,New Year,Picnic,Party,Cake,Babylon,Akitu,God,Rome,Calendar,Emperor Julius Caesar,Janus,Europe,Pope Gregory,Excellent,২০২২,উদযাপন,আলো ঝলমলে রাত,মহামারী,করোনা,অমিক্রণ,১ জানুয়ারি,নতুন বছর,পিকনিক,পার্টি,কেক,ব্যাবিলন,আকিতু,দেবতা,রোম,ক্যালেন্ডার,সম্রাট জুলিয়াস সিজার,জানুস,ইউরোপ,পোপ গ্ৰেগরি,চমৎকার

নতুন বছর শুরু ১  জানুয়ারি । সেই উপলক্ষে আগের দিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর থেকেই উদযাপন শুরু হয় পৃথিবীর অনেক দেশে । পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয় মানুষ সবার সাথে পিকনিক, পার্টি, সারা রাত জাগা, কেক কেটে উদযাপন করা হয় নতুন বছরকে। সারাবিশ্ব নানা উৎসব আনন্দের সাথে স্বাগত জানায় নতুন বছরকে। নতুন বছরে সবারই নতুন সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনা আছে। তুমি এই নতুন বছর এই বিষয়টার ইতিহাস জানেন কি? আসুন জেনেনি । প্রাচীন ব্যাবিলনের প্রায় ৪০০০ বছর আগে ,২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ উদ্ভব হয়েছিল নতুন বছরের। আকিতু নামক ১১ দিনের একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন বছর উদযাপন করতো ব্যাবিলনীয়রা। সেই ১১ দিনের মধ্যে প্রতিদিনই আলাদা আচার পালন করা হতো।অন্যদিকে আবার বলা হয়, প্রথম দিকে তৈরীর রোমান ক্যালেন্ডার বছরের পর বছর ধরে সূর্যের সাথে সামঞ্জস্যহীন হয়ে পড়ায়, সম্রাট জুলিয়াস সিজার কিছু জ্ঞানী জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং গণিতের সাথে যোগাযোগ করে সেই সমস্যার সমাধান করেন।এবং তারপরই প্রতিষ্ঠা করেন জুলিয়ান ক্যালেন্ডার, যা বর্তমানে বেশিরভাগ দেশে ব্যবহৃত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার এর সাথে খুব মিল। সম্রাট সিজার তার সংস্কারের অংশ হিসেবে বছরের প্রথম দিন ১ জানুয়ারি করেছিলেন ।

আরও পড়ুন……….TMC Foundation Day: একুশে বাংলার মন কেড়েছে মমতা, তৃণমূল ভেসেছে উন্নতির জোয়ারে

আংশিকভাবে মাসের নামকরণ জানুস করা হয়েছিল রোমান দেবতাকে স্মরণ করার জন্য। রোমানরা ওই দিনটি তাদের দেবতা জানুসার জন্মদিনকে উৎসর্গ করে উপহার বিতরণ এবং লরেন শাখা দিয়ে ঘর সাজিয়ে উদযাপন করতে। এরপর মধ্যযুগের ইউরোপে শুরু হয় ১ জানুয়ারি উদযাপন । ইউরোপের খ্রিস্টান কর্তৃপক্ষের তরফে অস্থায়ীভাবে ১ জানুয়ারিকে বছরের শুরুর দিন হিসাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। ১৫৮২ সালে পোপ গ্ৰেগরি ১ জানুয়ারি কে নববর্ষের দিন হিসেবে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করেন। আর তারপর থেকেই অনেক দেশে জাঁকজমকপূর্ণভাবে ১ জানুয়ারি উদযাপন করা হয় । আতশবাজি, গান, খাওয়া-দাওয়া সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুরু করার চমৎকার একটা সময় হয়ে থেকে যায় এই দিনটি।এতকিছু শেষে একটাই কথা বছরের শুরুটা যেমন নতুন সুন্দর করে শুরু হচ্ছে তেমনি যেন হাসিখুশি আলোকোজ্জ্বল হয়ে কাটে সবার জীবন।




Back to top button