ফুল বদল! মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই ঘাসফুলে লাফ জয়প্রকাশের

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আন্তর্জাতিক মহিলা দিবস এর সবাইকে অভিনন্দন। যুদ্ধ যে হবে সেটা তো জানাই ছিল। কেন আগে ইউক্রেন থেকে পড়ুয়াদের ফেরানো হল না। কষ্ট করে ফিরতে হচ্ছে ভারতীয় পড়ুয়াদের ৪ মাস আগে ফিরিয়ে আনা হয়নি কেন? কে তার জন্য দায়ী? যুদ্ধ কোন সমস্যার সমাধান হতে পারে না। পুরভোটে হেরে গিয়েও ( Jay Prakash Majumdar ) বিজেপির লজ্জা নেই। পাড়ায় পাড়ায় হেরে গিয়ে কোন ষড়যন্ত্র করছে? মানুষের উপর ভরসা রাখতে হবে বিরোধী দলগুলোকে। অনেকেই দল বিরোধী কাজ করেছেন। দলের প্রার্থী কে হারিয়ে নির্দল প্রার্থীদের মদত। দলীয় প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও  নির্দল দের কেন সমর্থন করা হবে এদের নাম ডিসিপ্লিনারি কমিটির কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি অভিষেক, সুদীপ, সুব্রত বক্সি ,পার্থ, চন্দ্রিমা দের নিয়ে কমিটি প্রথমে সতর্ক করব তারপর শোকজ না শুনলে সাসপেন্ড। ইতিমধ্যে ২ থেকে ৩ জনকে সতর্ক করা হয়েছে। দরজা খোলা আছে যেতে পারেন বারবার বলা হয়েছে এদের এমন করবেন না।

Jay Prakash Majumdarতৃণমূল করতে গেলে আদর্শ মূল্যবোধ নিয়ে করতে হবে। সিপিএম-এখন দর্শনধারী। তৃণমূল ভদ্রতা করে বলে দুর্বল নয় । গতকাল বিজেপি বিধানসভা চূড়ান্ত অসভ্যতা করেছে। একটা নির্বাচিত সরকার কে কাজ করতে না দেওয়ার চক্রান্ত। বিধানসভায় ( Jay Prakash Majumdar ) গতকালের তরজা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য বেছে বেছে কাঁথি ব্যারাকপুর বহরমপুর গন্ডগোল হচ্ছে মানুষের উপর ভরসা রাখতে হবে বিরোধী দলগুলোকে। ফিরহাদ, কুনাল, অর্পিতা, মনোরঞ্জন ব্যাপারী সাধারণ সম্পাদক। সংস্কৃতি কমিটির চেয়ারম্যান রাজ চক্রবর্তী। উত্তর কলকাতার দায়িত্বে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব মেদিনীপুরে দলের দায়িত্বে সৌমেন মহাপাত্র। কৃষ্ণনগরের দায়িত্বে কল্লোল খান।  সুদীপ, চন্দ্রিমা, কুনাল ঘোষ দের নিয়ে মিডিয়া কমিটি গঠন। রাম-বাম-শ্যাম মিলে মিটিং করছে কি করে সব বন্ধ করা যায়। বিকল্প তৈরি করতে হবে মুখে বললে হবে না। উত্তর-পূর্বের দায়িত্বে মানস ভুঁইয়া ওর সঙ্গে থাকবেন সব্যসাচী দত্ত।

আরও পড়ুন…“মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছিল ৪০ কেজি সোনা” দাদাগিরি মঞ্চে গোকুল ডাকাতের স্মৃতিচারণ

দেব, ডেরেক ও’ব্রায়েন, রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় রাজ্য কমিটির সহ-সভাপতি। বিধানসভায় নিয়মিত বিধায়কদের আসতে হবে অনুমতি না নিয়ে উপস্থিত হওয়া যাবে না বিধানসভা কে স্কুল-কলেজের মত জ্ঞান করুন। বিধানসভায় বিজেপির বাহিনীর ( Jay Prakash Majumdar ) মোকাবিলা করতে হবে তৃণমূল বিধায়কের। ২৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে অধিবেশন। উচ্চমাধ্যমিক শেষের পর নতুন সরকারের এক বছর। পাঁচই মে থেকে ২১ জুলাই থেকে  পর্যন্ত হবে জনসংযোগ যাত্রা। একুশে জুলাই থেকে পুজো পর্যন্ত হবে জনসংযোগ। তৃতীয় পর্যায়ে হবে দেওয়ালির পর থেকে। শরীরের নাড়াতে হবে শরীরের নাম মহাশয় যা সওয়াবে তাই সয় । ট্রেডমিল হাঁটার চেয়ে এলাকায় ঘুরে ঘাম ঝরান। নিজে রান্না করে খান এলাকায় জনসংযোগ করুন। নির্বাচন জিতে ভুলে যাবেন না সবসময় একটিভ থাকতে হবে সময় নষ্ট করার সময় নেই। সাংসদরা বাইরে প্রচারে গেলে নিজেদের কোটার টিকিটে যান থাকার জন্য সাংসদ বিধায়করা নিজেদের ব্যবস্থা করে নিন। বিকল্প যানবাহনে করে প্রচারে যান।




Leave a Reply

Back to top button