Uron Tubri:পুলিশ হতেই ওজন বাড়ল তুবড়ির! গাড়ি করে থানায় পৌঁছে দিলেন খোদ অর্জুন

একজন সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর অবদান থাকে’ এই কথা সকলের জানা। কিন্তু একজন নারীর এগিয়ে চলার জন্য দরকার তার সমাজ, পরিবারের সহযোগিতা। কারণ কথাতেই আছে যে ‘নারী রাঁধে সে চুলও বাঁধে’ তবে নারী এখন চাঁদেও যায়, পাহাড়ও চড়ে, কিক্রেট খেলে আবার আইনের রক্ষাও করে। বাংলা ধারাবাহিক গুলিতে নারীর স্বয়ং সম্পূর্ণা রূপ তুলে ধরেছে। এখন পরিবারের সঙ্গে রীতিমতো যুদ্ধ করেই ‘তুবড়ি’ পেয়েছে পুলিশ কনস্টেবলের চাকরি। চাকরিতে শ্বশুরবাড়ির সহজ না পেলেও স্বামী অর্জুন তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।

শ্বশুরবাড়ির ওজর আপত্তি সত্ত্বেও চাকরি যেতে গিয়ে প্রথম দিন অনেকটাই দেরী করে ফেলেন তুবড়ি। অর্জুন বাইক নিয়েই তাকে পৌঁছাতে যায়। অর্জুন-তুবড়ির সম্পর্ক স্বাভাবিক স্বামী-স্ত্রীর মতো নয়। অনেক দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও তুবড়িকে সমর্থন করেছে অর্জুন। তবে দর্শক অবশ্য কটাক্ষ করতে ছাড়ে না এ ব্যাপারে। আগে দুর্ব্যবহার করে পরে চাকরি পেতেই অর্জুনের ভোলবদল বলে মন্তব্য করেন। তবে, অর্জুন তুবড়ির সম্পর্ক ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। অর্জুন তুবড়িকে জানায়, পরিবারের চাপে দেরী হয়েছে প্রথম দিন, তাই পৌঁছে দিতে এসছে। তুবড়ি বুঝতে পারে অর্জুনের অভিমান। তুবড়ি জানায়, সে একজন আইনের রক্ষক, বাইকের লাইসেন্স আছে তো? ধারাবাহিকের মধ্যে জনসাধারণের জন্য সাধারণের জন্য পথ আইন মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কৌশলে। অর্জুন জানায় সে একজন সুস্থ নাগরিক, তাই কাগজ পত্র থেকে হেলমেট সবই আছে। বাইক নিয়েই পৌঁছে দেয় পুলিশ স্টেশনে।

তুবড়ির মুখে শোনা যায় আর পাঁচটা মেয়ের মতোই কথা। সে বলে, সংসার আর কর্মস্থল একসঙ্গে সামলানো সম্ভব নয়। বড্ড কঠিন হয়ে পড়বে সামলানো। অর্জুন সাহায্য করলে তবেই এই যুদ্ধে জয়ী হবে তুবড়ি। তুবড়িকে অর্জুন সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতে পারে না। মায়ের চক্রান্তে বারবার স্ত্রীকে ভুল বোঝে সে।কিন্তু অর্জুন কি সব ভুলে থাকবে তুবড়ির পাশে?




Back to top button