Dada boudi biryani: দাদা বৌদির বিরিয়ানিই সেরা! স্বয়ং ঋত্বিক করলেন প্রশংসা, শুনে আত্মহারা বিরিয়ানি প্রেমীরা

বিরিয়ানি কে না পছন্দ করে! বাঙালির কাছে বিরিয়ানি যেন স্বর্গতুল্য। গরম বিরিয়ানির সাথে গরম গরম আলু, যেন একটা মাখো মাখো ব্যাপার। বাংলায় যেমন বিরিয়ানি লাভারদের সংখ্যা বেশি, তেমনই বেশি হল বিরিয়ানির দোকানের সংখ্যা। এখনকার দিনে রাস্তায় বের হলে প্রায়ই দেখা যায় একটি করে বিরিয়ানির দোকান। আর বিরিয়ানির কথা উঠলে ব্যারাকপুরের স্পেশাল দাদা বৌদির বিরিয়ানির ( dada boudi biryani ) কথা উঠবে না তা ভাবাও ভুল। এমনকি এই বিরিয়ানির কথা বলেছেন স্বয়ং হৃত্বিক রোশন, ভাবা যায়।
আসলে বেশ কিছুদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে। ফুড ডেলিভারি অ্যাপ জোম্যাটোর তরফ থেকে একটি বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। যেখানে দেখা গেছে পশ্চিমবঙ্গের স্পেশাল দাদা বৌদির বিরিয়ানির নাম করেছেন হৃত্বিক রোশন। আর এই বিজ্ঞাপন সকল মানুষের কাছে পৌঁছানোর পর থেকে বিশেষ করে বাঙালিরা নিজেদের উত্তেজনা ধরে রাখতে পারছে না। সকলের মুখে একটাই প্রশ্ন, তবে কী এই বিখ্যাত বিরিয়ানি সত্যিই খেয়েছেন হৃত্বিক রোশন?
আসল উত্তর হল, না! হৃত্বিক রোশন বিখ্যাত দাদা বৌদির বিরিয়ানি চেখেও দেখেননি। আসলে জোম্যাটোর এই বিজ্ঞাপনে ডিপ ফেইক ব্যবহার করে হৃত্বিক রোশনের মুখ বসানো হয়েছে, শুধু তাই নয় সাথেই ব্যবহার করা হয়েছে আর্টিফিশিয়ার ইনটেলিজেন্সও। যার ফলে মানুষ যে এলাকা থেকে বিজ্ঞাপনটি দেখবে, সেই এলাকারই কোনো না কোনো বিখ্যাত রেস্টুরেন্টের নাম তারা শুনতে পাবে হৃত্বিক রোশনের মুখ থেকে। কিন্তু তা সত্বেও ঋত্বিকের মুখে দাদা বৌদির বিরিয়ানির নাম শুনে আবেগ ধরে রাখতে পারছেন না অনেক বিরিয়ানি প্রেমীরা।
এমনকি এই বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন দাদা বৌদি বিরিয়ানির কর্ণধার সঞ্জীব সাহা। তার কথায় ঋত্বিকের মুখ থেকে দাদা বৌদি বিরিয়ানির নাম শুনে খুব ভালোই লেগেছে তার। এ যেন এক অন্য ধরনের অনুভূতি। তিনি বলেন দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে জোম্যাটো সঙ্গে দাদা বৌদি বিরিয়ানি যুক্ত আছে। আর এই অনলাইন ফুড ডেলিভারি অ্যাপগুলির মাধ্যমেই তাদের ব্যবসা আরও বেড়েছে। আর এজন্য অনেক খুশি তিনি।