ঘোষণা পুরভোটের, রাজ্যের প্রস্তাবে সায় দিয়ে ডিসেম্বরেই নির্বাচন আয়োজনের নির্দেশ কমিশনের

উৎসবের মরশুমের শেষে ডিসেম্বরে গঙ্গার দুই তীরে অবস্থিত দুই শহর কলকাতা ও হাওড়ায় পুরভোট চেয়েছিল নবান্ন। ১৯ ডিসেম্বর ওই দুই পুরসভায় ভোট করতে চেয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে প্রস্তাবও পাঠানো হয়। শেষ পর্যন্ত রাজ্যের পাঠানো প্রস্তাবেই মিলেছে সম্মতি। মঙ্গলবার, ভোটের সূচি কমিশনের তরফে নগরোন্নয়ন  দফতরে পাঠানো হয়েছে। অর্থাৎ, কোনোরকম অঘটন না ঘটলে আগামী ১৯ ডিসেম্বরই কলকাতা ও হাওড়া পুরভোট।

কলকাতা পুরনিগমের ১৪৪টি ওয়ার্ডেই ভোট হবে। তবে, হাওড়ার ৬৬টি নয়, ভোট হতে পারে ৫০টিতে। পূর্বের বালি পুরসভায় ১৬টি ওয়ার্ড হাওড়া পুরসভার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল। এবার বালি পুরসভার ওই ১৬টি ওয়ার্ড হাওড়া পুরসভা থেকে বিচ্ছিন্ন করতে আগ্রহী রাজ্য সরকার। তাই ভোট হতে পারে ৫০টি ওয়ার্ডে।

kolkata,কলকাতা,পুরভোট,municipal poll,রাজ্য নির্বাচন কমিশন,State election commission,howrah,kolkata and howrah municipal poll,election,election commission,state,west bengal,election in west bengal,TMC,BJP,bengal municipal poll,বাংলা,বিজেপি,তৃণমূল,পশ্চিমবঙ্গ,রাজ্য,পশ্চিমবঙ্গ পুরভোট,নির্বাচন কমিশন,নির্বাচন,কলকাতা ও হাওড়া পুরভোট,রাজ্য পুরভোট,উপনির্বাচন,বিধানসভা নির্বাচন,পশ্চিমবঙ্গ উপনির্বাচন,west bengal bypoll,bypoll,legislative assembly,west bengal election

কলকাতা পুরনিগমের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্তর্গত। তাই ভোট প্রক্রিয়া ঘোষণার আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়া জেলার শাসকদের সঙ্গে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস কথা বলবেন বলে জানা গিয়েছে। ভোট গণনার দিন হিসাবে ২২ ডিসেম্বর করতে চায় রাজ্য সরকার। এতেও সম্মতি জানিয়েছে নিরবাচ কমিশন।

আরও পড়ুন….রাজধানীর বুকে গুলির বর্ষণ, মানুষের কাতর আর্তনাদ, গুলিবিদ্ধ এক দুষ্কৃতি

তবে এই পুরভোট প্রসঙ্গে রাজ্য জুড়ে তৈরি হয়েছে বিরোধিতাও। রাজ্যের প্রধান বিরোধী শিবির বিজেপি তরফে জানানো হয়েছে, একদিনে শুধু দুই জায়গায় পুরভোট চলবে না, রাজ্যের বাকি পুরসভাগুলিতেও ভোটপর্বের আয়োজন করতে হবে। না হলে আগেই আইনের দ্বারস্ত হওয়ার হুমকি দিয়েছিল গেরুয়া শিবির। মঙ্গলবার, রাজ্যের প্রস্তাবে কমিশনের সম্মতির পরই আইনি পরামর্শের কথা বিবেচনা করছে বিজেপি।




Back to top button