কড়া পদক্ষেপ মধুবালা দেবীর! কেন রান্না নয় পরাগ ও পলাশের জন্য?
কেন এই সিদ্ধান্ত? কি এমন ঘটলো? কার হাত আছে এর পেছনে? আগামী পর্বে কি দেখতে চলেছে এই ধারাবাহিকে সমস্ত দর্শক বন্ধুরা?

কলকাতা: এসেই কিভাবে বাজিমাত করতে হয়, তা দেখিয়ে দিলো ‘জি বাংলা’র ‘কার কাছে কই মনের কথা’ সিরিয়াল। অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দানের পুরোনো খেলোয়াড়দের ভালোই টক্কর দিচ্ছে এই ধারাবাহিক। নির্ধারিত সময় হোক কি রিপিট টেলিকাস্ট, দুই ক্ষেত্রেই দর্শকদের ঘরে বসিয়ে রাখতে সফল হয়েছে এই সিরিয়াল। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধারাবাহিকের ফ্যান বেস চোখে পড়ার মতো। পাশাপাশি, টিআরপি ব্যাটেলের লড়াইতেও অনেকটা এগিয়ে বাকি সিরিয়ালগুলির থেকে। এই ফ্যামিলি ড্রামাতে নায়ক-নায়িকা জুটির কেমিস্ট্রিও নজর কেড়েছে ‘জি বাংলা’র দর্শকদের। এর সাথে রয়েছে অভিজ্ঞ তারকাদের মন ছুঁয়ে নেওয়া অভিনয়। সব মিলিয়ে সদ্য ময়দানে নামা এই সিরিয়াল একটা সাধারণ শো থেকে ‘মেগা শো’তে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও দর্শকদের জন্য প্রতি মুহূর্তে গল্পে নিয়ে আসা হচ্ছে নতুন মোড়।
গল্পে উত্তেজনার ধারাটা ঠিক একই রেখেছে সিরিয়ালের প্রযোজক ও পরিচালক। এর আগের পর্বগুলিতে কিছু সিরিয়াস বা কিছু ‘কমিক মোমেন্টস’ দেখা গেলেও, এবারের পর্বে দর্শকদের উপহার দেওয়া হচ্ছে হটাৎ সাসপেন্স। বা বলা যেতে পারে ‘সাডেন শক’। কয়েকটি পর্ব আগে দেখা গিয়েছিল মধুবালা দেবীকে অর্থ দিতে নারাজ ছিল পরাগ। কিন্তু এই পর্বে এবার দেখা গেল পাল্টা আক্রমণের মতো কিছু। পরাগ ও পলাশের জন্য রান্না করতে নারাজ মধুবালা দেবী। কেন এই সিদ্ধান্ত? কি এমন ঘটলো? কার হাত আছে এর পেছনে? আগামী পর্বে কি দেখতে চলেছে এই ধারাবাহিকে সমস্ত দর্শক বন্ধুরা?
উল্লেখ্য, এই সিরিয়াল পার করেছে সবে মাত্র ১০০টি এপিসোড। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই দর্শকদের ‘গুড বুক’এ চলে এসেছে এই ধারাবাহিকটি। টিআরপি যুদ্ধে অনেকটা এগিয়ে এই নারী কেন্দ্রিক বা পরিবার কেন্দ্রিক ধারাবাহিক। তবে এগিয়ে চলাই শেষ কথা নয় শেষ কথা হল প্রতিদ্বন্দ্বিতার ময়দানে নিজেকে ধরে থাকা। শেষ অবধি কি দাপট বজায় রাখতে পারবে এই সিরিয়াল? নাকি মাঝখান থেকে অন্য কেউ এসে বাজিমাত করবে?