পুজোর দিনগুলিতে সুন্দর হয়ে উঠুন তার মতো করে । মিমির সাথে সেজে উঠুন আপনিও
নিজেকে আরও বেশি সুন্দর করে সাজাতে চাইছেন? সকলের চোখে যেনো আপনি হন সেরার সেরা। তবে , পুজোর এই কটা দিন নিজেকে কবে কোন লুকে তুলে ধরলে তা হলে ফলো করুন মিমিকে ।

শাড়ী থেকে জিন্স সব লুকেই তিনি মোহময়ী। তাই পুজোর মহাসপ্তমী থেকে দশমী আপনিও সেজে উঠুন মিমির সাথে ।
সপ্তমী রাত মানেই এক ট্র্যাডিশনাল লুক সাথে খুবই সাধারণ এক রূপে নিজেকে গুটিয়ে তোলা। তাই সেই লিস্টে থাকুক লাল রঙের এক ঝলমলে কুর্তির আমেজ।
যদি চান যে শাড়ী পরতে তবে বেঁচে নিন নীল রঙের সিল্ক। সিল্কের ছোঁয়ায় রাঙিয়ে তুলুন নিজেকে। ঘন নীল শাড়ির সঙ্গে গোলাপী ব্লাউজের মিলনে হয়ে উঠবেন মিমির মতো একজন অনন্যা।
অষ্টমীর সকাল মানেই অঞ্জলী দিতে যাবার তাড়া। আরে সেদিন বাদ পড়ে সবকিছু। কিন্তু পুজোর এই বিশেষ দিনে শাড়ী পড়লে যেনো অষ্টমীর বিশেষত্ব উঠে আসে। তাই মিমির মত করে গাঢ় গোলাপির সঙ্গে ঘিয়ে রঙের শাড়ির সাথে মাথায় হালকা করে খোপায় ফুল বেঁধে অষ্টমীর সকালকে করুন আরও আকর্ষণীয়।
এদিন থাকুক লাল সাদার এক যুগলবন্দি। রাতে যদি চান শাড়ির বদলে একটু অন্য লুকে নিজেকে সাজবেন তবে পড়তেই পারেন সাদা লালের কম্বিনেশনে লেহেঙ্গা । সাথে উজ্জ্বল মেকআপ।
নবমী পুজো শেষের পথেও তখনো চলবে প্যান্ডেল হপিং। সাথে এইদিন থাকুক আপনার লুকে একটু ফুলের আভা। ফুল মানেই সুন্দর সাথে এইদিন ফুলের ছোঁয়ায় থাকুক মলিনতা ছোঁয়া। তাই এইসব বেঁচে নিতে পারেন মিমির মতো হালকা রঙের কোনো শাড়ি ।
আর রাতে যদি চান খুবই হালকা তবে দেখতে হবে গর্জিয়াস। তবে মিমির মত পড়তেই পারেন এক কালারের সবুজ শাড়ি।
এবার মায়ের বিদায়বেলা। বিষাদে ভরা দশমীর সন্ধ্যা। মাকে লাল রঙে রাঙিয়ে বিদায় জানিয়ে আবারও তার আসার দীর্ঘ অপেক্ষা।
তাই এদিন থাকুক লাল পাড় সাদা রঙের শাড়ির উপস্থিতি। সিঁদুর খেলায় মেতে উঠতে উঠতে চোখে জল আসলেও মনেক শক্ত করে আবারও মায়ের আসার অপেক্ষা।