মিঠাইয়ের জন্যই ঘোর বিপদে সমরেশ! সিদ্ধার্থের বকুনি খেয়ে কাঁদো কাঁদো মিঠাইরানী

নেহা চক্রবর্ত্তী : জি বাংলায় জমে উঠেছে মিঠাই। ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে বাড়ির পুজো সামলে অফিস গিয়েছে মিঠাই। তার একমাত্র সঙ্গী ছিল উচ্ছেবাবু। সিরিয়ালে দেখা যাচ্ছে স্বামী-স্ত্রী একসাথে মিলে করছে ব্যবসার সমস্ত হিসেবে। সেই কাজের ফাঁকেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে দুজনের খুনসুটি। সকালটা শুরু হয়েছিল এই ভাবে । তবে বেলা বাড়তে থাকায় দেখা গেল মিঠাই আর সিডের কপালে চিন্তার ভাঁজ । কারণ কী? কেন তারা চিন্তায় পড়লো হঠাৎ করেই?
আসলে ধারাবাহিকে দেখা যায় হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পরে সমরেশ।অনুরাধা বাড়িতে নিয়ে এসেছে অসুস্থ সমরেশকে। তৎক্ষণাৎ শ্বশুরমশাইয়ের এই অসুস্থতার খবর শুনে বাড়ি আসে মিঠাই ও সিদ্ধার্থও।
আচমকা এই অসুস্থতার কারণ হিসাবে উঠে আসে খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম। যার জন্য সিদ্ধার্থের সাথে ঝগড়া হয় সমরেশের। ঠান্ডা ঝগড়া লেগেই থাকে বাবা-ছেলের। সিদ্ধার্থের সবসময় অভিযোগ থাকে মিঠাইয়ের প্রতি যে সে ঠিক করে বাবার স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিচ্ছে না তাই শরীরের এই দুর্দশা হচ্ছে বাবার। এরপর দেখা যাচ্ছে অনুরাধার সামনেই বকাবকি করছে সিদ্ধার্থ নিজের স্ত্রীকে। যদিও তাকে থামিয়ে দেয় অনুরাধা। এরপর মিঠাইকে নিয়ে রান্নাঘরে চলে যায় আর নিজের হাতে রান্না করে খাবার বানিয়ে আনে সমরেশের জন্য।
ছেলে-মেয়ের কাছে অনিয়মের জন্য বকা খায় সমরেশ। তবে কি একাকীত্বই হয়ে উঠছে সমরেশের নিজের প্রতি অবহেলার কারণ? মিঠাই, সিদ্ধার্থ, শ্রীতমার কাছে প্রশ্ন তোলে রাতুল দেখা যাচ্ছে ধারাবাহিকে।