নামতে পারে হেলিকপ্টার, রয়েছে সুইমিং পুল! ইন্টারনেটে ভাইরাল ড্রিম কার

ছাদে নামতে পারে হেলিকপ্টার, রয়েছে সুইমিং পুল, না কোনো বাড়ি বা মহলের কথা হচ্ছে না(World’s longest car)। একটি গাড়ির(American Dream Car) মধ্যে রয়েছে এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য। এছাড়াও রয়েছে কয়েক ডজন মানুষের বসার জায়গা। এ যেনো এক আশ্চর্য কীর্তি। কিন্তু এই গাড়ির নাম কি, বৈশিষ্ট্যই বা কি, চলুন জেনে নিই(World’s longest car)।
গাড়িটির নাম আমেরিকান ড্রিম কার(American Dream Car)। ইতিমধ্যেই দৈর্ঘ্যের কারণে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের খাতায় নিজের নাম তুলে ফেলেছে(American Dream Car)। গাড়িটির দৈর্ঘ্য ১০০ ফুট, গাড়িটিতে রয়েছে ২৬ টি চাকা, একটি সুইমিং পুল এবং একটি হেলিপ্যাড ও(World’s longest car)।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় ডিজিটাল আদমশুমারি, অনলাইন হবে জনগণনা
গাড়িটির আগে দৈর্ঘ্য ছিল ৬০ ফুট, যাকে পড়ে ১০০ ফুট পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়(American Dream Car)। গাড়িটিতে বসতে পারে প্রায় ৭৫ জন যাত্রী। কিন্তু গাড়িটির জন্মদাতা কে?(World’s longest car) আমেরিকান ড্রিম কার-টি ১৯৮৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক গাড়ি কাস্টোমাইজার জে ওরবার্গ তৈরি করেন। প্রথমে এর দৈর্ঘ্য ছিল ৬০ ফুট পরে সেটিকে পাল্টে ১০০ ফুটে পরিণত করা হয়(World’s longest car)।
আরও পড়ুন: নতুন মেক-আপে চেনা দায়, খাকি শার্ট ও ট্রাউজারে ইনিই গলা ফাটাবেন গ্যালারিতে
অনেক হলিউডের সিনেমায় এই গাড়িটিকে দেখানো হয়েছে(World’s longest car)। গাড়িটি একসময় পর্যন্ত অবর্জনাময় ছিল কিন্তু পরে তা একটি মিউজিয়ামের মালিক এটিকে পুনঃনির্মাণ করেন। ব্যক্তির নাম মাইকেল ম্যানিং।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় ডিজিটাল আদমশুমারি, অনলাইন হবে জনগণনা
গাড়িটিকে আবার পুরোনো অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কঠোর পরিশ্রম এবং প্রচুর অর্থ ব্যয় করেন তিনি(World’s longest car)। গাড়িটি পরে ফ্লোরিডায় অবস্থিত দিজারলান্ড পার্ক কার মিউজিয়ামের মালিক মাইকেল ডিজারের কাছে হস্তান্তর হয়(World’s longest car)। তিনি গাড়িটিকে সাজিয়ে তোলেন সম্পূর্ণ অন্যরকমভাবে(American Dream Car)। এখন এই গাড়ি তাক লাগিয়ে দিচ্ছে পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে(World’s longest car)।
আরও পড়ুন: সিনেমা হলের ভিতরে উড়ন্ত লাইভ ব্যাট, ব্যাটম্যান স্ক্রিনিংয়ে বিস্মৃত দর্শক