কারও সমাজমাধ্যমের পাতা জুড়ে শ্রীকৃষ্ণের ছবি এবং গীতার উক্তি, কেউ আবার অনুরাগী ভগৎ সিংয়ের। কেউ সময়ে সময়ে বেকারত্ব নিয়ে সরব হয়েছেন, তো কেউ আবার সরব হয়েছেন বাতিল হওয়া কৃষি আইন এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে। বুধবার সংসদ হানার মূল অভিযুক্ত তাঁরা।
1/9
অভিযুক্তদের মধ্যে নীলম আজা হরিয়ানার হিসারের বাসিন্দা, ললিত ঝার বিহারে বাড়ি হলেও থাকতেন কলকাতায়, অমল শিণ্ডে মহারাষ্ট্রের লাতুর, সাগর শর্মা লখনউ এবং মনোরঞ্জন ডি মাইসুরুরে বসবাস করতেন।
2/9
তদন্তকারীরা মনে করছেন, ভগৎ সিংহের সূত্রেই তাঁদের একে অপরের সঙ্গে আলাপ। তদন্তকারীদের বিশ্বাস, ফেসবুকে ‘ভগৎ সিং ফ্যান ক্লাব’ নামে একটি গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অভিযুক্তেরা। সেখানেই আলাপ এবং বন্ধুত্ব।
3/9
সংসদে ‘রংবাজি’কাণ্ডে অভিযুক্ত এক মাত্র মহিলা নীলমের ফেসবুকের পাতায় লেখা তিনি এক জন সমাজকর্মী। নিজেকে বিআর অম্বেডকরের একনিষ্ঠ অনুরাগী বলেও পরিচয় দেন হরিয়ানার বাসিন্দা।
4/9
অভিযুক্ত সাগরের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে লেখা ‘সাইলেন্ট ভলক্যানো’ অর্থাৎ, ‘সুপ্ত আগ্নেয়গিরি’। ইনস্টাগ্রামে নিজেকে ‘অন্তর্মুখী প্রকৃতি’র এবং ‘আগ্রাসী’ বলেও উল্লেখ করেছেন।
5/9
বুধবার সংসদে হানার আগেও সমাজমাধ্যমে একটি ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছিলেন সাগর। ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তিনি হিন্দিতে লেখেন, ‘জিতে ইয়া হারে, পর কোশিশ তো জ়রুরি হ্যায়। অব দেখনা ইয়ে হ্যায় সফর কিতনা হাসিন হোগা। উম্মিদ হ্যায় ফির মিলেঙ্গে’
6/9
অভিযুক্ত অমল মহারাষ্ট্রের লাতুরের বাসিন্দা। বছর পঁচিশের এই যুবককে বুধবার দেখা গিয়েছিল নীলমের সঙ্গে, সংসদ ভবনের বাইরে। ক্ষেতমজুরের সন্তান স্বপ্ন দেখতেন সেনা এবং পুলিশে চাকরির। পরীক্ষাতেই পাশ করতে পারেননি।
7/9
বিভিন্ন পোস্টে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, ফিদেল কাস্ত্রো এবং চন্দ্রশেখর আজাদ, স্বামী বিবেকানন্দের চিন্তাভাবনার প্রচার করতে দেখা গিয়েছে ললিতকে।
8/9
সংসদকাণ্ডে যাঁকে মূলচক্রী বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা, সেই ললিত, বিহারের বাসিন্দা হলেও থাকতেন কলকাতায়।