পুজোয় আনন্দের পাশাপাশি বাড়তি আয় ! কতো পরিমাণ আয় হলো পুজোতে জেনে নিন

দুর্গাপুজো যার জন্য বাঙালি একটা গোটা বছর অপেক্ষা করে থাকে। ঠিক যখন ঘটে শরতের আগমন কালে মহালয়ার দিন থেকে পুজো হয় তখন থেকে নিয়ে বিজয়া দশম পর্যন্ত মানুষের জীবনে আনন্দ ভরে ওঠে এই কটা দিন। এই কদিন পাড়ার পুজো প্যান্ডেলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা,নাচ গান,প্রিয় মানুষকে নিয়ে হাত ধরে ঠাকুর দেখা ,খাওয়া দাওয়া , পরিবারের সাথে সুন্দর সমর কাটানো এই সব কিছুর জন্য বাঙালি যেনো চির অপেক্ষমান থাকে।

দুর্গাপুজো যার জন্য বাঙালি একটা গোটা বছর অপেক্ষা করে থাকে। ঠিক যখন ঘটে শরতের আগমন কালে মহালয়ার দিন থেকে পুজো হয় তখন থেকে নিয়ে বিজয়া দশম পর্যন্ত মানুষের জীবনে আনন্দ ভরে ওঠে এই কটা দিন। এই কদিন পাড়ার পুজো প্যান্ডেলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা,নাচ গান,প্রিয় মানুষকে নিয়ে হাত ধরে ঠাকুর দেখা ,খাওয়া দাওয়া , পরিবারের সাথে সুন্দর সমর কাটানো এই সব কিছুর জন্য বাঙালি যেনো চির অপেক্ষমান থাকে।

তবে পুজোতে শুধু আনন্দই কি শেষ কথা ? অর্থীনীতিবিদরা বলছেন, বাংলায় লক্ষ্মীলাভের বড় দরজাও কিন্তু খুলে যায় এই দুর্গাপুজোতেই। কর্পোরেট হাউস তো বটেই, অন্যান্য মাঝারি বা ছোটখাটো দেশীয় সংস্থা সংস্থা মিলিয়ে রাজ্যে পুজোর পিছনে বিনিয়োগ অন্তত ৫০ হাজার কোটি টাকা।

মুখ্যমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এবারের পুজোয় ব্যবসা হতে পারে ৬০ হাজার কোটি টাকার।সংস্থা মিলিয়ে রাজ্যে পুজোর পিছনে বিনিয়োগ অন্তত ৫০ হাজার কোটি টাকা। সংস্থা মিলিয়ে রাজ্যে পুজোর পিছনে বিনিয়োগ অন্তত ৫০ হাজার কোটি টাকা। এছড়াও জানা গেছে, প্রতিবছর পুজো উপলক্ষে তিন থেকে চার লক্ষ মানুষ বাড়তি আয় করে থাকেন । বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বাড়ছে সবকিছুর খরচ। এছাড়াও, এই পুজো উপলক্ষে ই কমার্সের অত্যাধিক ব্যবহারের ফলে লাগছে কয়েক হাজার ডেলিভারি বয়।

২০১৯ সালে ব্রিটিশ কাউন্সিল বলেছিল, পুজোয় খরচ হয়েছে ৩২ হাজার ৩২৭ কোটি টাকা। যা রাজ্যের জিডিপির ২.৬ শতাংশ । এই দুর্গাপূজা উপলক্ষেই বহু মানুষ আসেন বাইরে থেকে। যার পরিমাণ আগামীতে ৫ লক্ষ ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে ই-কমার্সে গত বছরের তুলনায় ১২.১৫ শতাংশ বেশি বিনিয়োগের পূর্বাভাস রয়েছে। অর্থনীতিবিদ অনির্বাণ দত্ত বলছেন, “দুর্গাপুজোর বহরটা যেভাবেআজকের দিনে বেড়ে গিয়েছে আমি তাকে স্বাগত জানাই। মহালয়া থেকেই মানুষের ঢল দেখা যাচ্ছে।মানুষ রাস্তায় নামলেই খরচ করছেন। সেই খরচ যত বাড়বে চুঁইয়ে পড়া অর্থনীতির হাত ধরে সেটা সব স্তরেপৌঁছে যাবে। সবথেকে বেশি লাভবান হচ্ছেন প্রান্তিক শ্রেণির মানুষেরা।”




Leave a Reply

Back to top button