Dangerous Place : হাজার ইচ্ছা থাকলেও পারবেন না যেতে, ভারতের এই জায়গাগুলিতে প্রবেশ নিষিদ্ধ

রবি ঠাকুর সেই কবে বলে গেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা’। সেই কথা মেনেই বাঙালির ভ্রমন পিপাসু মন বারবার ছুটে যায় অ্যাডভেঞ্চারের খোঁজে। তবে যেতে চাইলেও কি সব জায়গায় যাওয়া যায়! ভারতেরই এমন একাধিক জায়গা রয়েছে যেখানে ( Dangerous Place ) পর্যটক তো দূরস্থান, যাবার অনুমতি নেই স্থানীয়দেরও। তাহলে জেনে নেওয়া যাক ভারতের এমনই ছয় নিষিদ্ধ জায়গার গল্প।
নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড
আন্দামানের নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড এমনই এক জায়গা যেখানে সমুদ্র গভীরতা টেকটনিক প্লেটসের ঠিক মাঝখানে রয়েছে। পর্যটকরা ( Dangerous Place ) দূর থেকে এটি দেখতেই পারেন তবে কাছে যাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। নিরাপত্তার কারণেই স্থানীয়দেরও এখানে প্রবেশ নিষেধ।
লাক্ষাদ্বীপ
লাক্ষাদ্বীপে প্রাথমিকভাবে পর্যটক ভ্রমণে কোন নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও বেশ কিছু জায়গায় ভারতীয় নৌসেনার ( Dangerous Place ) ঘাঁটি থাকায় প্রবেশ নিষেধ। কাভারাত্তি সিলভাস্সা ছাড়া লাক্ষাদ্বীপের বেশিরভাগ স্থানই এই নিষেধাজ্ঞার অন্তর্গত।
প্যাংগং লেক
লাদাখ এবং প্যাংগং লেক অনেকের কাছেই ড্রিম ডেস্টিনেশন। কিন্তু চীনের আগ্রাসনের ফলে বর্তমানে নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে। চীনা আগ্রাসন ( Dangerous Place ) আটকাতে মোতায়েন করা হয়েছে ভারতীয় সেনা। সবমিলিয়ে নিরাপত্তার কারণে স্থানীয় প্রশাসন পর্যটকদের যাতায়াতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
ব্যারেন আইল্যান্ড
আন্দামানের এই দ্বীপে রয়েছে জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। একটি টেকটনিক প্লেটের ঠিক ওপরে রয়েছে এই আগ্নেয়গিরি। পর্যটকদের জন্য চরম লোভনীয় স্থান হলেও এই দ্বীপে পা রাখা বারণ। তবে দূর থেকে ক্যামেরার লেন্সে বন্দী করাই যায় ( Dangerous Place ) আগ্নেয়গিরির সৌন্দর্য।
বার্ক
মুম্বাই যাত্রায় লোনাভলা বা মেরিন ড্রাইভ পর্যটকদের মাস্ট গো লিস্টে থাকলেও বার্ক যাবার পরিকল্পনা বাতিল করাই ভালো। কারণ মুম্বাইয়ের উপনগরীতে ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার বা বার্ক-এ পর্যটকদের ( Dangerous Place ) যাবার অনুমতি নেই। আসলে এই জায়গা ভারতের মুখ্য পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র। ফলে নিরাপত্তা বেশ কড়া।
আরও পড়ুন…….Viral Story : মানুষের শরীরে শুয়োরের কিডনি! অসাধ্য সাধন করে দেখালেন মার্কিন চিকিৎসকেরা