কোভিডের পর বিপর্যস্ত ছোট ব্যবসা, ঋণের মাত্রা ছাড়ালো ২০ হাজার কোটি টাকা

দুই বছর আগে কোভিডের দরুন  ভারত সহ বিশ্ব অর্থনীতি থমকে যায়(MSME after pandemic)। যার লোকসানের অঙ্ক গুনতে হচ্ছে এখনও পর্যন্ত। দুই বছর কেটে গেলেও একজন পর্যন্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা যেনো একজন ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না(MSME after pandemic)। যদিও ভারতের রিজার্ভ ব্যাংক অবশ্য নানান রকম ঋণের মাধ্যমে এই ব্যবসায়ীদের সাহায্য করবে জানালেও সে গুরে বালি।

আরও পড়ুন:Kerala High Court: রক্ষকই ভক্ষক! বাবার লালসার শিকার একরত্তি মেয়ে, গর্ভপাতের অনুমতি কেরালা হাইকোর্টের

এই সমস্ত ব্যবসার নন পারফর্মিং অ্যাসেট বা এন.পি.এ আগের বছরের সেপ্টেম্বরের চেয়ে এই বছর এক লাফে অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০২০ সালের সেপটেম্বরে মোট এন.পি.এ ছিল ১,৪৫,৬৭৩ কোটি টাকা(MSME after pandemic)। যা পরের বছর গিয়ে দাড়ায় প্রায় ১,৬৫,৭৩২ কোটি টাকায়। নন পারফর্মিং অ্যাসেটের পরিমাণ এই বছর পৌঁছেছে শিখরে। ২০১৯ সালে যার পরিমাণ ছিল ৮.৮ শতাংশ, ২০২০ ত গিয়ে পৌছায় ৮.২ তে কিন্তু ২০২১-এ তা ধসে পড়ে ৯.৬ শতাংশে(MSME after pandemic)। সরকারি ব্যাংকগুলোর অবস্থাও খুব সংকটজনক। পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাংকের মোট এন.পি.এ ২৫, ৮৯৩ কোটি টাকা, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার এন.পি.এ ২০২১ এর সেপ্টেম্বরের সময় ছিল ২৪,৩৯৪ কোটি টাকা এবং একই সময়ে ইউনিয়ন ব্যাংকের এন.পি.এ পৌঁছায় ২২,২৯৭ কোটি টাকায় এবং কানাড়া ব্যাংকের এন.পি.এ গিয়ে দাড়ায় ১৫,২৯৯ কোটি টাকায়(MSME after pandemic)।

আরও পড়ুন: কৃতি থেকে নীনা সারা সপ্তাহ নতুন অবতারে ধরা দিলেন,দেখে নিন অভিনেত্রীদের এক ঝলক

আর বি আই অনুযায়ী যে সমস্ত ব্যবসার পুঁজি ১ কোটি টাকার মধ্যে এবং লাভ ৫ কোটি টাকার মধ্যে থাকলে তাকে বলা হয় অতিক্ষুদ্র ব্যবসা। ক্ষুদ্র ব্যবসার ক্ষেত্রে পুঁজির পরিমাণ ১০ কোটি এবং লভ্যাংশের টাকা সেখানে দাঁড়িয়ে ৫০ কোটি(MSME after pandemic)। মাঝারি ব্যবসার ক্ষেত্রে পুঁজির পরিমাণ থাকে ৫০ কোটি এবং লভ্যাংশের পরিমাণ প্রায় ২৫০ কোটি টাকা। ইমারজেন্সি ক্রেডিট লাইন গ্যারান্টি স্কিম অনুযায়ী ১২ই নভেম্বর ২০২১ পর্যন্ত প্রায় ২.২৮ লক্ষ্য টাকার ঋণ দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন: বিনামূল্যে বিদ্যুৎ পরিষেবার আশ্বাস বিজেপির, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি নয় তো




Leave a Reply

Back to top button