যে কোনও মুহূর্তেই ভারতে হতে পারে চিনের বোমা বর্ষণ, রুখতে প্রয়োজন এই ব্রহ্মাস্ত্র

বিশ্বে এখন চলছে যুদ্ধের খেলা। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে নিজের শক্তি প্রদর্শন করা থেকে এক মুহূর্ত বিরত থাকেনি। আসলে যুদ্ধ হচ্ছে শক্তি ও অস্ত্রের খেলা। রাজা মহারাজাদের সময়েও ( India-China ) এই শক্তি ও অস্ত্রের খেলা দেখিয়েছেন অনেকেই। ইতিহাস বাড়ে বাড়ে নিজেকে ফিরিয়ে আনে। মানুষ এগিয়ে গেছে অনেক দূরে। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে মানুষের অঙ্গে প্রত্যঙ্গে কিন্তু যুদ্ধ থেকে এখনও বিরত হতে পারেনি এই সমাজ। নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করতে বারংবার ঝাঁপিয়ে পড়ে সাম্রাজ্যবাদী রাক্ষসরা।
গত কয়েকদিনে মোট ৩৮০টি ব্যালেস্টিক ও ক্রুজ মিসাইলের হামলার সম্মুখীন হয়েছে ইউক্রেন। প্রতি নিয়ত বোমার আওয়াজ খেয়ে ফেলেছে দেশটাকে। চারদিকে শুধুই শূন্যতা, ভেঙে পড়ছে আকাশ ছোঁয়া ঘর বাড়ি। যেন আধুনিকতার এক নৃশংস খেলায় মেতেছে সকলে। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগে হিংস্র থেকে হিংস্রতর হয়ে উঠেছে মানুষের হাতের অস্ত্র। এক সময় পাথরের তৈরি ফলা পরিণত হয়েছে পারমানবিক বোমায়। নিমিষের মধ্যে খেয়ে ফেলছে অসংখ্য মানুষের জীবন। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ থেকে যেন এক অন্য শিক্ষা নিচ্ছে গোটা দেশ তথা ভারতবর্ষ।
আধুনিকতার এই নৃশংস খেলায় না চাইতেও প্রবেশ করতে হচ্ছে সকলকে। না হলে যে কোনও মুহূর্তেই কোনও সাম্রাজ্যবাদী পিশাচের আক্রমণের শিকার হতে হবে যে কোনও স্বাধীন দেশকে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে যে কোনও প্রকারের যুদ্ধে বেড়েছে সাবসনিক ক্রুজ মিসাইলের ব্যবহার। ইউক্রেনে হামলার ক্ষেত্রে রুশ অসংখ্য এই মিসাইল ব্যবহার করেছে। এছাড়াও, সম্প্রতি হওয়া সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তানের যুদ্ধেও এই মিসাইল ব্যবহার করতে দেখা গেছে বিভিন্ন দেশকে। এই পরিস্থিতি ভারতের কাছে এই মিসাইল নেই বললেই চলে। চতুর্থ শক্তিধর দেশ হয়েও ভারতের কাছে এই মিসাইলের অভাব একটি বড় ঘটনা।
আরও পড়ুন..‘সবথেকে সুন্দর স্বত্বা’,জন্মদিনে টাইগারকে শুভেচ্ছা জানালেন চর্চিত গার্লফ্রেন্ড দিশা পাটানি
যতদিন না পর্যন্ত ভারতবর্ষের হাতে ১৫০০ কিমি এই বিরাট মিসাইল এসে পৌঁছচ্ছে ততদিন পর্যন্ত যে কোনও সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্রের হামলা ভারতের পক্ষে সহ্য করা মুশকিল। ভারতের যে ভৌগলিকপ পরিস্থিতি তাতে এই বিষয়টি একদম স্পষ্ট যে ভারতে যে কোনও মুহূর্তে তার শত্রু ( India-China ) পক্ষ দেশ হামলা করে দিতে পারে। একদিকে, চিনের আগ্রাসন। অন্যদিকে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের যুদ্ধে মদত। ভারতকে বিপদে ফেলতে পারে যে কোনও মুহূর্তে। এই পরিস্থিতি যুদ্ধে জয়ের সম্ভবনাও কমে যাবে অনেকটাই। সেই সম্ভবনাকে রুখে দিতেই ভারতের প্রয়োজন এই মিসাইল।